শিমুল গাছ থেকে তক্ষকটা নেমে আসতেই
বললাম, দূরে থাকো!
তুমি গম্ভীর, তুমি কর্কশ
বিনিময়ের নৌকো থেকে ফুল মালা নিয়ে ঢেকে দিলাম কাঁটার বাহার
দুধ ভাতের কাছে একদিন ফিরে আসবো জেনে
উনুন পাড়ের খৈ-মুড়িতে রাখলাম
নানা দিবসীয় ক্ষত আর ওম
কাঁধে কাঁধ মেলানোর কৌশল ধারাপাতে কই
বড্ড বেমানান হাইহিল জুতো!
ধরাকে সরা ভেবে তিমির পিঠের ওপর এত আয়োজন--
চড়ুইভাতি, র্যাম্প-চলা
বন্ধু সামলে রেখো আগুন!
সংস্পর্শ আগুনের পাঠ পরে
সেদিনও বাজবে 'সারে জাহাঁ সে আচ্ছা' র সুর
শেয়ালের ক্রোমোজম নিতেই পারি ডোনেশনে
কিন্তু, জিলেপির কারিগর হতে শেখায় নি অমলকান্তি রোদ্দুর...
বিজ্ঞাপন
মশাও সত্যি রক্তও সত্যি
তালিগুলো শুধু খালি খালি
জমাট অন্ধকারে শ্যাওলাভূক মাছেদের কাছাকাছি এসে দেখি
দোলাচলে গোলাকার চোখ
বিলম্ব চৈতন্য খোঁজে
দর্শকের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে
অনেক আগেই হারমোনিয়ামে বাঁধা পড়ত
আচার পাত্রের কোরিওগ্রাফি
সুষুন্মা চুঁয়ে পড়া প্রসাদ..
অসুখীদের ব্যারিকেড ভাঙা দ্বিতীয় অধ্যায়ে
আগুন লাগানো হবে ডানায়
অথবা নিয়ে যাবে পিপড়েরা
আর এভাবেই প্রস্তুরীভূত হবে
মুরগির বাসায় চিলের ফসিল
ঠিক তখনই দ্বিতীয় একটা পৃথিবীর জন্য প্রয়োজন হবে
মুখোশের নয়,ঘাম ঝরানো
কিছু পূর্ণাঙ্গ মানুষের...
No comments:
Post a Comment