দখিনা একটি বিশেষণ
সলুশন ও গ্যাটিসের পরবর্তী অংশে নন-টেকনিক্যাল অব্যয়
যারা ধাতুর অস্তিত্বে সাবলীল নয়
তাদের মধ্য আমিও
বেওয়ারিশ হ্যাশ ট্যাগ কানে গুজে শুয়েছিলাম
মারন বাকে প্রতিদিন
আমার ভাই আর তার প্রেমিকাকে দেখি
বাবলস ওড়াতে...
কবিতা সাজাতে...
হয়তো তারা ফরচুন সোহাগে ইলিশ ভ্যাপার কথা ভাবে!
কিংবা দু'পারে সুষম্না কান্ডের বাংলা প্রত্যয় যোগে
আমাদের মতোই ভাসিয়ে যায়
সেই দখিনা বাতাসের গুনবাচক সংজ্ঞা
যদিও এই রাত ভাঙা ছায়াপথে
কোথাও শব্দ নকল হচ্ছে না
শুধু আহ্নিক গতির অবসন্ন উত্তাপ
আর আকাশবাণীর ডেটাবেস গিলে
কিছু জিরো গ্রাভিটির সাহচর্য হারাচ্ছি
গতিহীন সচ্ছতায়......
ভাবার্থের সিংহভাগ
aimless তীর স্বপ্নের ৩০ডিগ্রি ব্যার্থতায়-
প্রশ্নচিহ্ন খুলে দিতেই
আমি শিখে নিয়েছি-গোলাপ খাস ধর্ম
চটি জোড়ার সমান
এখন আর আমবনে ভাগফল মেলে না,
টাকামাটির রূপান্তর
গন্ধের হিসাব মেলে না,
কেবল কচিপাতা ও গান্ধিপোকার সচ্ছতা দেখে
ডায়রির সিধান্তে ফেরা যায়
ভাবার্থের সিংহভাগ
বার্ষিক গতির টানে ঝিম ধরে আছে
দু'আঙুলের বৈশাখী প্লাবন...
মহুয়া টু চুরুটের শাসনে
আপোসকালীন ভাবধারা
দিব্যচোখে
মিছিমিছি নাসিবের কথা বলে...
No comments:
Post a Comment